১৫ আগস্টে ঘাতকের বুলেটে নিহত সকল শহিদের জন্য দোয়া ও মাহফিলের আয়োজনকে সামনে রেখে চলছে শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভাপতিত্ব করছেন হাজী মোঃ আনছার উদ্দিন মৃধা , সভাপতি, শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ।
[caption id="attachment_390" align="aligncenter" width="627"] শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামী ও সহযোগী সংগঠন[/caption]
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ইতিহাসের জঘন্যতম, নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটে ১৯৭৫ সালের এই কালরাতে। সেদিন রাতে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কের ঐতিহাসিক ভবনে ঘাতকের নির্মম বুলেট বিদ্ধ করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বুক। সেদিন ঘাতকের হাতে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, ভাই শেখ নাসের, কর্নেল জামিল। খুনিদের বুলেটে সেদিন আরও প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, শিশু বাবু, আরিফ রিন্টু খানসহ অনেকে।
[caption id="attachment_391" align="alignnone" width="514"] শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ[/caption]
ওই সময় দেশে না থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা। স্বাধীন বাংলাদেশে কোনও বাঙালি তাঁর নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে না বলে দৃঢ়বিশ্বাস করতেন বঙ্গবন্ধু। সেজন্য তিনি গণভবনের পরিবর্তে থাকতেন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরের নিজ বাসভবনে।