1. admin@miarhat.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৩:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ হেডলাইন
ডাসার উপজেলা প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সভাপতি সৈয়দ লাহিদ সাধারন সম্পাদক আতিকুর রহমান আজাদ কালকিনি ও ডাসারে নতুন ঠিকানা পেলো ভূমিহীনরা কালকিনিতে বঙ্গবন্ধু সিক্স সেট টুর্নামেন্টে ফাইনালে উঠেছে কালকিনি পূর্বাঞ্চলের একমাত্র দল -ইস্টার্ন কালকিনি কালকিনিতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা ডাসার উপজেলায় ২০ দিন ব্যাপি কুটির শিল্প মেলা ও দি লক্ষন দাস সার্কাস এর উদ্ভোধন কালকিনিতে সাবেক ক্রিকেট খেলোয়ারদের নিয়ে প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত ডাসারে ভিডব্লিউবি‘র কার্ড ও খাদ্য বিতরণ কর্মসুচি অনুষ্ঠিত কম্বাইন্ড হিউম্যান রাইটস ওয়ার্ল্ড কর্তৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা লৌহজং বেজগাঁওর মৃধাবাড়িতে বাংলাদেশ মৃধা জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের সাধারণ সভা ও অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হস্তমৈথুন ছাড়ার ১০ টি কার্যকরী টিপস

১২০ বছরের পুরনো মসজিদ পানি শুকিয়ে ভেসে উঠলো

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৯৮ বার পঠিত

মিয়ারহাট ডট কম অনলাইনঃ

জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা লেগেছে বিশ্বজুড়ে। আবহাওয়া উষ্ণায়নের পৃথিবীতে কমে কমে যেতে শুরু করেছে পানি। তার ছোঁয়া লেগেছে ভারতের বিহার রাজ্যেও। শুকিয়ে আসতে শুরু করেছে ১৯৭৯ সালে নির্মিত একটি বাঁধে আটকে রাখা পানি। আর এতে দেখা মিলেছে ১২০ বছরের পুরোনো ছোট্ট একটি মসজিদের। ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পানির নিচে থাকলেও তাতে মসজিদের কোনো ক্ষতি হয়নি। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

গত বুধবার কাশ্মির মিডিয়া সার্ভিসের এক খবরে বলা হয়, ভারতের বিহার রাজ্যের নওয়াদা জেলার চিরাইলা গ্রামে ফুলওয়ারিয়া বাঁধের পানি খরার প্রভাবে সম্প্রতি শুকিয়ে যেতে শুরু করে। এর আগে যখন পানির স্তর কমে যেত, তখন মসজিদের গম্বুজের একটা অংশ দেখা যেত। ফলে কৌতুহল জাগলেও এটি ঠিক কী জিনিস তা অনেকেই বুঝতে পারেনি। এবার পানি পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া সম্পূর্ণ মসজিদটির দেখা মেলে।

স্থানীয় প্রবীণরা জানান, মসজিদটি বিংশ শতকের প্রথমদিকে নির্মিত হয়। মুঘল রীতিতে নির্মিত মসজিদটির বয়স এখন প্রায় ১২০ বছর। স্থানীয়রা এ মসজিদের নাম দিয়েছিল নূরী মসজিদ। মাটি থেকে গম্বুজ পর্যন্ত মসজিদর উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট।

১৯৭৯ সালে এখানে ফুলওয়ারিয়া ড্যাম নির্মাণ শুরু হয়। সে সময় এ এলাকায় প্রচুর মুসলমান বসবাস করত। এ মসজিদে তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। কিন্তু সরকার বাঁধ নির্মাণ শুরু করলে মুসলমানদেরকে এই জায়গা ছেড়ে উঠে যেতে হয়। সরকার পুরো জায়গাটি অধিগ্রহণ করে গ্রামবাসীকে অন্য একটি গ্রামে স্থানান্তর করে। বাঁধ নির্মাণের সময় প্রয়োজন না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ মসজিদটির কোনো ক্ষতি করেনি।

বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলেও পুরো এলাকা কাদাময় হয়ে আছে। কিন্তু এরমধ্যে কৌতুহলী মুসলমানরা কাঁদা মাড়িয়ে মসজিদে প্রবেশ করে। তারা দেখতে পান মসজিদটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে। কয়েক দশক ধরে ডুবে থাকলেও কাঠামোর সামান্যতম ক্ষতি হয়নি।

সূত্র : এক্সপ্রেস নিউজ

 

এ জাতীয় আরও খবর

© All rights reserved © 2022 Miarhat.com

Theme Customized By Miarhat