আপনার পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করুনঃ

প্রতিনিয়ত আমরা প্রয়োজনে বিভিন্ন সাইট ব্যবহার করে থাকি।সেসব সাইটে আমাদের একাউন্ট করার প্রয়োজন পরে।একাউন্ট করার সময়ে খেয়াল রাখতে হবে পাসওয়ার্ড যেন খুব সহজ না হয়।কমপক্ষে ১০ টি অক্ষরের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেবেন।শুধু তাই নয় পাসওয়ার্ড নেওয়ার সময় আপনি বিশেষ চিহ্ন ব্যবহার করবেন যেমনঃ !, @, #, %, &, * ইত্যাদি। নিয়মিত আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।

ডিভাইসের সফটওয়্যার আপডেট করনঃ

আপনার ডিভাইসের সফটওয়্যার আপডেট করা খুবই গুরুপ্তপূর্ণ একটি অংশ। এটি আপনার অপারেটিং সিস্টেম এবং ইন্টারনেট সুরক্ষা সফটওয়্যার সাথে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৷ সাইবার অপরাধীরা আপনার ডিভাইসের এক্সেস পেয়ে যেতে পারে যদি আপনার ডিভাইসের সফটওয়্যারে ত্রুটি থাকে। এজন্য় ডিভাইসের সফটওয়্যারের নিয়মিত আপডেট করুন।

সামাজিক মিডিয়া ব্যবহারে সতর্কতাঃ

সামাজিক মিডিয়ায় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ারের ক্ষেত্রে সতর্কতা থাকা উচিত। সাইবার অপরাধীরা প্রায়শই শুধুমাত্র কয়েকটি ডেটা পয়েন্টের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পেতে পারে, তাই আপনি যত কম প্রকাশ্যে শেয়ার করবেন ততই ভালো হবে আপনার জন্য। উদাহরণ এর মাধ্যমে ব্যাপারটা ক্লিয়ার হওয়া যাকঃ অনেক সময় অনলাইনে একাউন্ট করার সময়ে আপনার একাউন্ট এর সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর ব্যবহার করতে বলে। যেমনঃ আপনার পোষা প্রাণীর নাম, আপনার প্রিয় কালার ইত্যাদি। এসব তথ্য আপনি সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার না করাই ভালো।

ইমেইল সতর্কতাঃ

অজানা ইমেল এড্রেস থেকে ইমেইল আসলে একটু সতর্কতা অবলম্বন করুন। প্রয়োজনে এরকম অপ্রত্যাশিত ইমেইল এড়িয়ে চলুন।

ডিভাইস সুরক্ষাঃ

আপনার ডিভাইসে পাসওয়ার্ড সেট করুন অথবা ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহার করুন যেন ডিভাইসে প্রবেশ করতে গেলে তা আনলক করার প্রয়োজন পরে। ডিভাইসে অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার আগে যেন পাসওয়ার্ড প্রয়োজন পরে সেই সেটিংস চালু রাখুন। ডিভাইসের অটোমেটিক Blutooth কানেকশন অপশনটি বন্ধ করে দিবেন।